শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মৃত্যুর আগে দেওয়া জবানবন্দিতে বদরুদ্দিন উমর

‘হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদি মেরে ফেললেও আশ্চর্য হব না’

প্রকাশ: সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর , ২০২৫
‘হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদি মেরে ফেললেও আশ্চর্য হব না’

সদ্যপ্রয়াত লেখক, রাজনীতিক ও জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি বদরুদ্দীন উমর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। এ বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি তিনি তদন্ত কর্মকর্তার কাছে ৬ পৃষ্ঠার জবানবন্দি দেন এবং ভিডিও জবানবন্দিও রেকর্ড করা হয়। 

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) উমর মারা যাওয়ার পর ওই জবানবন্দি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সেখানে তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনাকে যদি নরেন্দ্র মোদি মেরে ফেলে, তাও আশ্চর্যজনক কিছু হবে না।

আওয়ামী লীগের শাসনামল নিয়ে জবানবন্দিতে বদরউদ্দীন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে শেখ হাসিনা বড় বড় ধরনের সব অপরাধ করেছে। আর শেখ হাসিনাকে এই সময়ে ভারত সমর্থন দিয়ে গেছে। সে দীর্ঘদিন ভারতে থাকার সময়ে সেখানে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করেছে। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র-এর সঙ্গে তার যে গভীর সম্পর্ক ছিল, এটা কোনও নতুন ব্যাপার ছিল না। এই সম্পর্কের ভিত্তি ছিল যে, ভারতই একমাত্র রাষ্ট্র যেটা তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। ফলে পতনের পরে সে ভারতে পালিয়েছে। সে ওখানেই থাকবে। ওখানে থাকাটাই এক ধরনের শাস্তি সেখানে সে জ্বলে-পুড়ে মরবে। আরেকটা শাস্তি হতে পারে যেটা আমি মনে করি—ভারত সরকার তাকে মেরে ফেলবে, নিজেদের বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে। তারা যতদিন তাকে রাখবে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হবে না। আর সেই সম্পর্ক ভালো করতে গেলে তার ব্যাপারে একটা ফয়সালা করতে হবে। তাকে ওখানে রাখা যায় কি যায় না—সে প্রশ্ন না। তবে যদি মেরে ফেলে নরেন্দ্র মোদি, আশ্চর্য হবেন না। তারা এমনভাবে বিষয়টা সাজাবে যে মনে হবে বাংলাদেশি কেউ তাকে মেরেছে। এরকম একটি সংগঠিত প্রচার চালাবে।’ 


‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ক্ষমতায় ছিল নির্বাচনগুলো নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচন—এগুলো প্রতিটা সে ম্যানিপুলেট করেছে। এগুলো সম্ভব হয়েছে কারণ রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের ওপর, নির্বাচন কমিশন থেকে শুরু করে পুলিশ এবং আমলাতন্ত্র—সব কিছুর ওপর সে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল।’

‘প্রথম থেকেই শেখ হাসিনা ঠিক করেছিলেন যে নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করবেন। সেটি করতে গেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাখা সম্ভব নয়। অথচ ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে তিনি আন্দোলন করেছিলেন, সংশোধনী এনেছিলেন। কোনও নীতিবোধ বা নৈতিক লজ্জাবোধ তার ছিল না। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে তিনিই সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে দিলেন, কারণ তিনি বুঝেছিলেন নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে পরবর্তী বার তারা আর জিততে পারবে না। সুতরাং নির্বাচনে জিততে হলে তাকে সবকিছু নিজের নিয়ন্ত্রণে আনতেই হবে।’

‘সে প্রশাসনকে দুইভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছে: প্রথমত ঘুষ, টাকা-পয়সা ও সুযোগ-সুবিধা দিয়ে; দ্বিতীয়ত হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে। ২০০৯ সালের মধ্যেই এই নিয়ন্ত্রণ স্থাপন করেন। এই নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেই তিনি ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনগুলো করেছেন। ২০১৪ সালে ভোটকেন্দ্রে কাউকে ঢুকতেই দেয়নি। ২০১৮ সালে রাতের ভোট হয়েছে দিনে ভোট হলেও আসলে ভোট হয়ে গেছে আগের রাতেই। ২০২৪ সালেও একই ঘটনা। এভাবে নির্বাচন করেও তিনি জয়লাভ করেছেন, যদিও জনসমর্থনের কোনও ভিত্তি ছিল না। এসব নির্বাচনে দেখা গেছে, তার দল ৩০০ সিটের মধ্যে চার-পাঁচটি সিটও পাবে কিনা সন্দেহ। এরপরও তিনি জয়ী হয়েছেন শুধুমাত্র প্রশাসনের ওপর চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণের কারণে। এটা গোপন কিছু না সবাই জানে। একটি সরকার যদি চায় যে তারা এইভাবে নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করবে, তাহলে সেটা ঠেকানো কঠিন।’

প্রসঙ্গত, গত ২২ জুলাই শ্বাসকষ্ট ও নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে বদরুদ্দীন উমর হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘ ১০ দিন চিকিৎসা শেষে তিনি বাসায় ফেরেন গত সপ্তাহে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর শ্যামলীতে স্পেশালাইজড হাসপাতালে নেওয়া। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০টা ৫ মিনিটে তিনি মারা যান।

সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এমন পদক্ষেপ না নেওয়ার আহ্বান বিএনপির

প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর , ২০২৫
সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এমন পদক্ষেপ না নেওয়ার আহ্বান বিএনপির

রাজনৈতিক দলগুলোকেই জুলাই সনদের সমস্ত সুপারিশ বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।


তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সাংবিধানিকভাবেই গঠিত হয়েছে বলে মনে করে বিএনপি। সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এমন কোনো বিষয়ে পদক্ষেপ না নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছে দলটি।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সালাহউদ্দিন বলেন, ২৯টি রাজনৈতিক দল লিখিত মতামত দিয়েছে। নির্বাহী আদেশ, অধ্যাদেশ জারি, অফিস আদেশসহ মোটাদাগে ৬টি মতামত পাওয়া গেছে।

সংবিধান সংশোধনের মৌলিক বিষয়ে ১৯টি বিষয় চিহ্নিত করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এর আগে সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য। সেখানে তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করাই জাতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তবে আমি মনে করি, নির্বাচন কমিশন যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে, সে অনুযায়ী কমিশনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সরকারের অর্জন রয়েছে, ব্যর্থতাও রয়েছে। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারলে অর্জন বলতে কিছুই থাকবে না অন্তর্বর্তী সরকারের।

শুধু নির্বাচিত জাতীয় সংসদই সংবিধান সংশোধনের অনুমোদন দিতে পারে। ভিন্ন কোনো প্রক্রিয়ায় গেলে- তা আদালতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে।

নুরের জন্য কান্নায় ভেঙে পড়লেন ভিপি সাদিক কায়েম

প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর , ২০২৫
নুরের জন্য কান্নায় ভেঙে পড়লেন ভিপি সাদিক কায়েম

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছেন নবনির্বাচিত শিবির প্যানেলের সদস্যরা।


বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে ভর্তি নুরকে দেখতে যান তারা। এ সময় নুরের জন্য দোয়া করতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তারা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সমন্বয়ক শাকিল উজ্জামান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি সাদিক কায়েম, জিএস এস এম ফরহাদ, এজিএস মহিউদ্দীনসহ অন্য নেতারা। তারা নুরের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন এবং তার প্রতি সমবেদনা জানান।

এর আগে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী সব শিক্ষার্থীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন গণঅধিকার নুরুল হক নুর।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, অত্যন্ত ধৈর্য, কৌশল ও দক্ষতার সঙ্গে প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে একটি প্রাণবন্ত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করায় আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই।

এদিকে গত ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান নিশ্চিত করে বলেন, ভিপি নুরুল হক নুরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী চার-পাঁচ দিনের মধ্যেই তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হবে।

গত ২৯ আগস্ট রাজধানীর বিজয়নগর দলটির কার্যালয়ের সামনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মারধর ও লাঠিপেটায় আহত হন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। ওই রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি কেবিনে ভর্তি রয়েছেন।

জাকসু নির্বাচন বর্জন করল ছাত্রদল

প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর , ২০২৫
জাকসু নির্বাচন বর্জন করল ছাত্রদল

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন বর্জন করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল।

বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ৪ টায় ভাসানী হলে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় ছাত্রদল।  

সংবাদ সম্মেলনে তারা ভোট কারচুপির অভিযোগ এনেছে। তাদের অভিযোগ, শিবির সমর্থিত প্যানেলকে জেতাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জামায়াতের সাথে আঁতাত করেছে।

ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার বেশি সময় আগে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিল ছাত্রদলের প্যানেল।ছাত্রদল সমর্থিত জিএস পদপ্রার্থী তানজিলা হোসাইন বৈশাখী নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।

হজের নিবন্ধনের শেষ সময় জানাল সরকার

প্রকাশ: বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর , ২০২৫
হজের নিবন্ধনের শেষ সময় জানাল সরকার

 


২০২৬ সালে হজে যেতে চাইলে আগামী ১২ অক্টোবরের মধ্যে করতে হবে নিবন্ধন। এদিন হজের প্রাথমিক নিবন্ধনের শেষ সময়সীমা।


সৌদি সরকারের নিবন্ধনের সময়সীমা অনুযায়ী এ সময় আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুবকর সিদ্দীক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়েছে।

আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ পালন করতে পারবেন। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ছাব্বিশের মে মাসের শেষ সপ্তাহে সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।

ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা : আসিফ নজরুল

প্রকাশ: মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর , ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা : আসিফ নজরুল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেছেন, আগামীকাল ডাকসু নির্বাচন। দেড়যুগ পরে এদেশের তরুণরা অবাধে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছে সেখানে। আশা করি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সবাই এই সুযোগ গ্রহণ করবেন, বিপুল সংখ্যায় ভোট দিতে আসবেন।
যেই জিতুক তাকে অন্যরা বরণ করে নেবেন।’

তিনি আরো লিখেছেন, ‘এই নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা। সর্বান্তকরণে কামনা করি, এর আয়োজন সফল হোক। আল্লাহ আমাদের সহায় হন।

এদিকে আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, যা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ক্যাম্পাসের ৮টি কেন্দ্রে ভোট দিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। নির্বাচনে একজন ভোটারকে মোট ৪১টি ভোট দিতে হবে; কেন্দ্রীয় সংসদে ২৮টি, হল সংসদে ১৩টি পদে।

ডাকসুতে মোট ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন ভোটারের মধ্যে ছাত্রী ভোটার ১৮ হাজার ৯৫৯ জন এবং ছাত্র ২০ হাজার ৯১৫ জন।
নির্বাচনে ২৮ পদের বিপরীতে লড়ছেন মোট ৪৭১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে পুরুষ প্রার্থী ৪০৯ জন ও নারী প্রার্থী ৬২ জন।